ধন্যবাদ অপনাকে এই রেসিপিটি সহজভাবে উপস্থাপন করার জন্য। আমার কর্তা এই আইটেমটি করেন একটু অন্যভাবে। আপনার মতো করে একদিন করবো। ঈদের শুভেচ্ছা রইলো। পুনশ্চ : নুশেরা বর্তমানে “আমরা বন্ধু” বøগের বøগার।
আমি চেষ্টা করি রেসিপিগুলো সহজ করে দেয়ার জন্য, তাতে স্বাদ তেমন বদলায়না, আমার তাই মনে হয়। তবে যেকোন রেসিপিই বিভিন্নভাবে করা যেতে পারে, মশলা এবং অন্যান্য উপকরণ কম-বেশি হলেও চলে। তবে বেসিক দিকটা ঠিক রাখতে হয়।
আপনি যদি আপনার কর্তার রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করেন, তাহলে পাঠকরা মোরগ মোসাল্লামের আরেকটি রেসিপি পেত। কি করবেন নিশ্চয়ই।
নুশেরাকে আমার অনেক শুভেচ্ছা দেবেন। নুশেরার কেক কাহন লেখাটা নাকি খুবই ভাল হয়েছে, আমার ছেলে প্রিন্ট নিয়ে আসবে, পড়ে দেখব।
Mahbub
সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০ at ৭:৪৪ অপরাহ্ণ (15 years ago)
এবারের ঈদে আপনার রেসিপি অনুসারে একটি ডিশ রাঁধবো। আমি মুরগীর মাংস রাঁধার অবিরাম চেস্টা চালানোর ইচ্ছা রাখি। এ মুহুর্তে আপনার ব্লগ আঁতি পাঁতি করে খুঁজছি।
sanjida
সেপ্টেম্বর ২১, ২০১০ at ১০:২১ অপরাহ্ণ (15 years ago)
aunty, apnar blogt ajkei prothom dekhlam……khub valo lagche erkm 1ta blog peye….ami nijeo ctg'r meye….:-) kintu ranna banna ekdomi parina…..desher baire esei rannar hate khori amaar….r ami sob somoi measurement spoon r cup use kori…..kintu ei measured spoon gular sathe abar normal spoon gular map mile na…normal chamoch.e poriman onek beshi hoi…..tai jante chachi, apnar recipeta j maap deya ache, seta ki normal spoon na measured spoon diye koreche??….plzz janaben ki?? valo thakben…..:-)
সেপ্টেম্বর ২২, ২০১০ at ১:১৭ অপরাহ্ণ (15 years ago)
সানজিদা, অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা প্রশ্নের জন্য। আমি ব্লগের জন্য রেসিপিগুলো চেষ্টা করেছি বাজারের মেজারিং চামচ এবং কাপগুলো ফলো করতে। কখনো হয়ত হুবুহু তা ফলো করা হয়না। তবে তুমি চাইলে ঘরের সাধারন চামচেও মেপে নিতে পার, যেমন ১ চামচ = প্রায় ৫ গ্রাম। এই তুলনাটা জানা থাকলে সহজ হবে।
তবে আমি নিজে রান্নার সময় এত মাপামাপির ধার ধারিনা। চোখের আর হাতের আন্দাজেই সব উপকরনের মাপ ঠিক করি। তুমিও পারবে চেষ্টা করলে, ব্যাপারটা সহজ। তোমাকে চেষ্টা করতে হবে কোন উপকরনটা কেন দিচ্ছ, যে পরিমানটা দিতে বলা হয়েছে তা কেন দিতে বলা হয়েছে, ওই পরিমানটাইবা কেন বলা হয়েছে? যেমন লবন কিছু কম হলে ক্ষতি নেই, তবে বেশি হলে সে রান্না কোনভাবেই খাওয়া যাবেনা। আবার রান্নার সময়েই যদি ধরা পড়ে লবন বেশি তাহলে তার ধার কাটানোর ব্যাবস্থা আছে।
তাই রান্না করতে গেলে পরিমানটা একটু বুঝে শুনে দিলেই হল। কম-বেশি হতেই পারে, তেমন সমস্যা নেই। ঘরের চামচ আর মেজারিং চামচ তুলনা করতে হলে, তার আন্দাজটুকু জানা থাকলেই হল। আর অভিজ্ঞতা তোমাকে পারফেক্ট আন্দাজটা ঠিক করে দেবে।
রশিদা আফরোজ
সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০ at ১:২৯ অপরাহ্ণ (15 years ago)ধন্যবাদ অপনাকে এই রেসিপিটি সহজভাবে উপস্থাপন করার জন্য। আমার কর্তা এই আইটেমটি করেন একটু অন্যভাবে। আপনার মতো করে একদিন করবো। ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
পুনশ্চ : নুশেরা বর্তমানে “আমরা বন্ধু” বøগের বøগার।
ভূলু (ভূলু'স রেসিপি)
সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০ at ২:২০ অপরাহ্ণ (15 years ago)আমি চেষ্টা করি রেসিপিগুলো সহজ করে দেয়ার জন্য, তাতে স্বাদ তেমন বদলায়না, আমার তাই মনে হয়। তবে যেকোন রেসিপিই বিভিন্নভাবে করা যেতে পারে, মশলা এবং অন্যান্য উপকরণ কম-বেশি হলেও চলে। তবে বেসিক দিকটা ঠিক রাখতে হয়।
আপনি যদি আপনার কর্তার রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করেন, তাহলে পাঠকরা মোরগ মোসাল্লামের আরেকটি রেসিপি পেত। কি করবেন নিশ্চয়ই।
নুশেরাকে আমার অনেক শুভেচ্ছা দেবেন। নুশেরার কেক কাহন লেখাটা নাকি খুবই ভাল হয়েছে, আমার ছেলে প্রিন্ট নিয়ে আসবে, পড়ে দেখব।
Mahbub
সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০ at ৭:৪৪ অপরাহ্ণ (15 years ago)এবারের ঈদে আপনার রেসিপি অনুসারে একটি ডিশ রাঁধবো। আমি মুরগীর মাংস রাঁধার অবিরাম চেস্টা চালানোর ইচ্ছা রাখি। এ মুহুর্তে আপনার ব্লগ আঁতি পাঁতি করে খুঁজছি।
sanjida
সেপ্টেম্বর ২১, ২০১০ at ১০:২১ অপরাহ্ণ (15 years ago)aunty, apnar blogt ajkei prothom dekhlam……khub valo lagche erkm 1ta blog peye….ami nijeo ctg'r meye….:-) kintu ranna banna ekdomi parina…..desher baire esei rannar hate khori amaar….r ami sob somoi measurement spoon r cup use kori…..kintu ei measured spoon gular sathe abar normal spoon gular map mile na…normal chamoch.e poriman onek beshi hoi…..tai jante chachi, apnar recipeta j maap deya ache, seta ki normal spoon na measured spoon diye koreche??….plzz janaben ki?? valo thakben…..:-)
ভূলু (ভূলু'স রেসিপি)
সেপ্টেম্বর ২২, ২০১০ at ১:১৭ অপরাহ্ণ (15 years ago)সানজিদা, অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা প্রশ্নের জন্য। আমি ব্লগের জন্য রেসিপিগুলো চেষ্টা করেছি বাজারের মেজারিং চামচ এবং কাপগুলো ফলো করতে। কখনো হয়ত হুবুহু তা ফলো করা হয়না। তবে তুমি চাইলে ঘরের সাধারন চামচেও মেপে নিতে পার, যেমন ১ চামচ = প্রায় ৫ গ্রাম। এই তুলনাটা জানা থাকলে সহজ হবে।
তবে আমি নিজে রান্নার সময় এত মাপামাপির ধার ধারিনা। চোখের আর হাতের আন্দাজেই সব উপকরনের মাপ ঠিক করি। তুমিও পারবে চেষ্টা করলে, ব্যাপারটা সহজ। তোমাকে চেষ্টা করতে হবে কোন উপকরনটা কেন দিচ্ছ, যে পরিমানটা দিতে বলা হয়েছে তা কেন দিতে বলা হয়েছে, ওই পরিমানটাইবা কেন বলা হয়েছে? যেমন লবন কিছু কম হলে ক্ষতি নেই, তবে বেশি হলে সে রান্না কোনভাবেই খাওয়া যাবেনা। আবার রান্নার সময়েই যদি ধরা পড়ে লবন বেশি তাহলে তার ধার কাটানোর ব্যাবস্থা আছে।
তাই রান্না করতে গেলে পরিমানটা একটু বুঝে শুনে দিলেই হল। কম-বেশি হতেই পারে, তেমন সমস্যা নেই। ঘরের চামচ আর মেজারিং চামচ তুলনা করতে হলে, তার আন্দাজটুকু জানা থাকলেই হল। আর অভিজ্ঞতা তোমাকে পারফেক্ট আন্দাজটা ঠিক করে দেবে।
তুমিও ভাল থাকবে।
ধন্যবাদ।
jiko
জুলাই ২৬, ২০১১ at ১১:২৪ পূর্বাহ্ণ (14 years ago)khasir mansho r kono recipy paoa jabe ki?
ভূলু (ভূলু'স রেসিপি)
জুলাই ২৬, ২০১১ at ৩:০৫ অপরাহ্ণ (14 years ago)খাসির মাংসের কোন রেসিপি তৈরি নাই আমার হাতে। তবে রেসিপি তৈরি করে ব্লগে পাবলিশ করার চেষ্টা করব।